আপনারা যদি ,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা class 3, বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 4,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 6,
বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 7,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা jsc, ,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা pdf, এইগুলো চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য ।
ভূমিকাঃ আপনি এই আর্টিকেল থেকে বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা class 3, বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 4,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 6,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 7,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা jsc,
বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা pdf, এইসব বিষয়গুলো পেয়ে যাবেন এবং সূচিপত্র থেকে আপনি আপনার রচনাটি পড়তে পারেন আমি এমন একটি রচনা দিব যেটি সব শ্রেণীর সাথে মিলে যাবে। তো রচনাটি দেখতে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন
আরো পরুনঃ শ্রমের মর্যাদা রচনা - স্বদেশ প্রেম রচনা
বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা
সূচনাঃ বাংলাদেশ ঋতু বৈচিত্রময় ঋতু বৈচিত্র্যায়ন দেশ। বাংলাদেশে একেকটি ঋতুএক এক রকম রূপে রাঙিয়ে তুলে নিজেদের। নতুন নতুন সুন্দর সুন্দর দৃশ্যে প্রকৃতি আলপনা কে মাটির পাকায় বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇ষড়ঋতুর পরিচয়ঃ আমাদের চারপাশে প্রত্যেকটা দেশের ঋতুর সংখ্যা চারটি হলেও বাংলাদেশের ঋতুর সংখ্যা ছয়টি এখানে প্রতি দুই মাসের মাঝে একটি ঋতু আমন্ত্রণ ঘটে সে ঋতুগুলো হচ্ছে গ্রীষ্ম বর্ষা শরৎ হেমন্ত শীত বসন্ত। এরা একের পর এক বারে বারে চক্রবৃদ্ধিতে পরিণত হয় এবং প্রত্যেক ঋতুতে বাংলাদেশের চারপাশ রঙিন ও বৈচিত্রায়ন রাঙিয়ে ওঠে বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
গ্রীষ্মকালঃ সব ঋতুর প্রথমে আসে গ্রীষ্মকাল। আগুনের গোলা সাথে করে নিয়ে সূর্যের আলোকে জাগ্রত করে প্রতিবছর বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ এই দুই মাস নিয়ে আগমন ঘটে গ্রীষ্মকালের। গ্রীষ্মকালে অজস্র গরম নদী নালাখাল-বিল সুখে ফলে মাটি ফেটে যায় এবং ফসল চাষ করার অনুপযোগী হয়ে ওঠে। মাছ মরে যাই নদী শুকিয়ে এবং খরার আবির্ভাব ঘটে। তবে গ্রীষ্মকাল শুধু ক্ষতি করে না মানুষের মৌলিক চাহিদার উপর পূরণ করে যেমন আম জাম কাঁঠাল জামরুল ইত্যাদি গ্রীষ্মকালে বছরের প্রথম ফল হিসেবে গাছ ফলে এবং মানুষ সেটি গ্রহণ করে তাদের চাহিদা নির্বাহ করে বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
বর্ষাকালঃ গ্রীষ্মের পরেই ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি নিয়ে আগমন ঘটে বর্ষার। মেঘের গুরু গম্বীর গর্জনে এবং থেকে থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি নিয়ে আষাড় ও শ্রাবণ এ দুটি মাস মিলে বর্ষাকাল আসে। কৃষকেরা গ্রীষ্মের যত খরা বর্ষাকালে বৃষ্টির পানিতে ফসল ফলাতে সক্ষম হয়। জুঁইফুল কেয়া ফুল কদম ফুল এগুলো বর্ষায় ফোটে বর্ষায় আম জাম পেয়ারা লটকন ইত্যাদি ফল পাওয়া যায়বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
শরৎ কালঃ বাতাসে শিউলি ফুলের এক অসাধারণ সুগন্ধ ছড়িয়ে প্রতি বছর বর্ষার পরে আগমন ঘটে শরৎকালের। এ সময় পাখির মতন সাদা মেঘ আকাশে ভেসে বেড়ায় নদীর তীরে এবং চারপাশে উড়ে বেড়ায় কাশফুলের মেলা বিকেল বেলায় মন কাড়ানো মাথার উপর দিয়ে নীল আকাশে পুড়ে যায় বকের যাক এবং সবুজ রঙের মেলায় রেঙে ওঠে ধানের ক্ষেত। রাতের আকাশে খেলা করে জ্বল জ্বলে তারা। এবং শাপলা ফুলের হাসিতে নদীকে রাঙিয়ে তুলে এক নতুন পরিবেশে বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
হেমন্ত কালঃ ঘরে ঘরে পিঠাপুরি নবান্ন উৎসব নিয়ে আগমন ঘটে ।হেমন্তকালের শস্য ফুলে চেয়ে থাকে হেমন্তের সর্ষের খেত এবং কার্তিক অগ্রহায়ণ দুই মাস নিয়ে হেমন্তকালের আগমন ঘটে। চারিদিকে কৃষক ব্যস্ত পাকা পাকা ধান কাটার জন্য সোনালী ধানে কৃষকের মুখে হাসি ফুড়ে ওঠে মুখে ফোটে আনন্দের দৃশ্য শুরু হয় নবান্নের উৎসব । হেমন্তাসে নিরবে এবং শীতের কুয়াশায় এক অদৃশ্য ।বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
শীতকালঃ কুয়াশা চাদর গায়ে দিয়ে এক হার কাপানো ঠান্ডা নিয়ে আসে শীতকাল ফাল্গুনের পোষ ও মাঘ মাস মিলে শীতকাল। শীতের কনকরন ঠান্ডারতান্ডবে অসহায় হয়ে পরে মানুষ। তবে বাজারে রকমারি শাকসবজি মানুষের জীবিকা নির্বাহ করতে সাহায্য করে। এবং খেজুরের রস খেয়ে নতুন ঋতুর আনন্দ মেতে উঠে মনুষ।.. আর সাথে সাথে সকলে পিঠাপুলি খাবার ধুম। বাতাসে খেজুরের গুড়ের গন্ধ পিঠাপুলিতে মেতে ওঠে বাংলার মানষ। বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা পরবর্তী পয়েন্ট নিচে👇
বসন্তকালঃ রাত বেশি আগমন ঘটে বসন্ত ঋতুর। ফাল্গুন ও চৈত্র মাস মিলে বসন্তের আগমন ঘটে বসন্ত নিয়ে আসে ফুলের এক প্রাকৃতিক দৃশ্য। বাতাসে ভেসে বেড়াই ফুলের সুভাষ। মানুষের প্রাণে বেশি ওঠে মিলনের সুর গাছে গাছে কোকিল সুমধুর ডাক এবং ঠান্ডা গরমের এক ফুরফুরে বাতাসে মেতে ওঠে গ্রামবাংলা ও শহরের মানুষ।বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা শেষ পয়েন্ট👈
মতামতঃ আমাদের এই ওয়েবসাইটে আপনারা এই ষড়ঋতুর রচনাটি সব রকম ক্লাসের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন ছোটোর মধ্যে বাংলাদেশ ষড়ঋতুর রচনাটি অনেক সুন্দর ও সাবলম্বী। আপনারা উপরে পোষ্টের মধ্যে যেগুলো পেয়ে যাবেন সেগুলো হলোঃবাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা class 3, বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 4,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 6,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 7,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা jsc, ,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা pdf, এ বিষয়গুলো পেয়ে যাবেন এবং এই রচনাটি আপনারা সকল ক্লাসের জন্য পড়তে পারেন উপকৃত হবেন।
আরো পড়ুন: রচনা লেখার নিয়ম - পড়া মনে রাখার উপায়
বাংলা নববর্ষ রচনা
আপনি যদি,বাংলা নববর্ষ প্রবন্ধ রচনা বাংলা নববর্ষ রচনা সহজ,বাংলা নববর্ষ রচনা jsc,বাংলা নববর্ষ রচনা class 3বাংলা নববর্ষ রচনা class 4,বাংলা নববর্ষ রচনা ৫ম শ্রেণী,বাংলা নববর্ষ রচনা class 6,বাংলা নববর্ষ রচনা class 10,বাংলা নববর্ষ রচনা ২০ পয়েন্ট,বাংলা নববর্ষ রচনা ২৫ পয়েন্ট,বাংলা নববর্ষ রচনা ১০০০ শব্দের, এইসব সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো সহ বাংলা নববর্ষ রচনা চান তাহলে আজকে এই পোস্টটি আপনার জন্য।
আপনি আমাদের এই পোস্টের মধ্যে বাংলা নববর্ষ প্রবন্ধ রচনা বাংলা নববর্ষ রচনা সহজ,বাংলা নববর্ষ রচনা jsc,বাংলা নববর্ষ রচনা class 3বাংলা নববর্ষ রচনা class 4,বাংলা নববর্ষ রচনা ৫ম শ্রেণী,বাংলা নববর্ষ রচনা class 6,বাংলা নববর্ষ রচনা class 10,বাংলা নববর্ষ রচনা ২০ পয়েন্ট,বাংলা নববর্ষ রচনা ২৫ পয়েন্ট,বাংলা নববর্ষ রচনা ১০০০ শব্দের, 👈 এই সবগুলি বিষয় পেয়ে যাবেন তো বিষয়গুলো দেখতে পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
বাংলা নববর্ষ রচনা প্রথম ধাপ নিচে👇
সূচনাঃ বাঙালির জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ দিন হচ্ছে বাংলা নববর্ষ। মানুষের পুরাতন জীবনধারাকে পাল্টে নতুন জীবনধারা নিয়ে প্রতিবছর আনন্দ উল্লাস নিয়ে দুঃখ বেদনাকে কাটিয়ে ফিরে আসে এই নববর্ষ। বহুত আগের প্রাচীনকাল থেকে বাঙ্গালীদের আনন্দময় উৎসব হিসেবে নববর্ষ সুপরিচিত সেই জন্য বাঙ্গালীদের জাতীয় উৎসব বাংলা নববর্ষ। বাংলা নববর্ষ রচনা পরবর্তী পয়েন্ট👇
বাংলা সনের ইতিহাস বা বঙ্গাব্দঃইতিহাস ও রহস্য ঘেরা বাংলা সন ও বঙ্গাব্দ। কোন কোন গবেষণা ইতিহাসবিদ মনে করেন হোসেন শাহ বাংলা সনের প্রবর্তক তাকে আর একটি নামে ডাকা হতো বাংলার সুলতান হোসেন শাহ। এবং কোন কোন ইতিহাসবিদের মতে সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রচলন করেন। সুলতান হোসেন শাহ ৯০৩ হিজরি বাংলা সনের প্রচলন করেন এবং সম্রাট আকবর ৯৬৩ হিজরী প্রচলন করেন। এবং এটি সর্বভারতীয় রূপ লাভ করে। এবং সে আমল থেকেই এবং আগে থেকেই এটি বাঙালি জাতির সংস্কৃতির সাথে নিবিড় ভাবে সংযুক্ত বা সম্পর্কিত বাঙালি জাতির বাংলা সন ও আপামর এই শব্দটি একান্ত নিজস্ব। বাংলা নববর্ষ রচনা পরবর্তী পয়েন্ট👇
নববর্ষের উৎসবঃ যখন বছর শুরু হতো আগের মাস থেকে সেই প্রাচীনকাল থেকেই বাঙালি জাতি নববর্ষ উদযাপন করে আসছে। সেই সময় অগ্রহায়ণ মাস ছিল ফসল কাটার সময়। সরকারি কর্মকান্ডের ছুটি ও ঋণ আদায়ের এটি ছিল যথার্থ সময়। এবং পরবর্তীতে বাংলা সন ও বঙ্গাব্দ প্রচলন এর পরে বৈশাখ মাস থেকে বছর বা বর্ষ গণনা শুরু হয়। এবং বৈশাখ মাস থেকে বছর শুরু হওয়ার কারণে বাঙালিরা পহেলা বৈশাখে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করে। এবং এবং আমাদের দেশে বর্তমান সময়ে নববর্ষ রাষ্ট্রীয় ভাবে পালন করা হয়। বাংলা নববর্ষ রচনা পরবর্তী পয়েন্ট👇
পহেলা বৈশাখঃবিগত দিনের সব কিছু মুছে দিয়ে মানুষের চাওয়া পাওয়া এবং পাওয়া না পাওয়ার সব হিসেব চুকিয়ে প্রতিবছর একটি আনন্দিত রোমাঞ্চকর পরিবেশ নিয়ে আসে পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ। অনেক আনন্দ উল্লাসে ও ধুমধামে শুরু হয় বর্ষবরণ। এবং সবাই আনন্দিত কন্ঠে গেয়ে ওঠে রবীন্দ্রনাথের এই গান:
- এসো, এসো, এসো হে বৈশাখ।
- তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে,
- বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক
- যাক পুরাতন স্মৃতি, যাক ভুলে-যাওয়া গীতি,
- অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক
- মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা,
- অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা।
বৈশাখ মেলা হল বাংলা নববর্ষের অন্যতম আকর্ষণ। বাংলাদেশের সব থেকে বড় সর্বজনীন উৎসব হচ্ছে বৈশাখের মেলা যেটাকে এক কথায় বৈশাখী মেলা বলে থাকি আমরা। এই মেলায় গ্রাম বাংলার সাংস্কৃতি ও কর্মকাণ্ডের অনেক পরিচিতি ফুটে ওঠে। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে লোকেরা মেলার আকাশে বাতাসে মুখরিত হয়। নাজ সার্কাস পুতুল নাটক নাগরদোলা ইত্যাদি মেলার বিশেষ আকর্ষণ সৃষ্টি করে এবং এবং মেলা কে আরো মনোরঞ্জন গড়ে তোলে। বাংলা নববর্ষ রচনা পরবর্তী ধাপ👇
মেলায় পাওয়া যায় বাসনকোষন বাঁশের তৈরি গৃহস্থালি সামগ্রী, তাল পাখা ,কুটির শিল্প বিভিন্ন সামগ্রী শিশু-কিশোরদের খেলনা মহিলাদের সাজ সজ্জার সামগ্রী ইত্যাদি তাছাড়া খাওয়ার জন্য চিড়া মুড়ি খয় বাতাসা সহ নানা রকমের মিষ্টির বৈচিত্র্যময় সামগ্রী পাওয়া যায় বৈশাখ মেলায়। বাংলা নববর্ষ রচনা পরবর্তী ধাপ👇
এবং সবার বিশ্বাস নতুন বছরের নতুন কিছু পড়লে সারা বছরটি তাদের সুখে কাটবে সে জন্য গ্রামের মানুষেরা নতুন পোশাক পড়ে থাকে। সেজন্য বেশিরভাগ গ্রামের মানুষেরাই পহেলা বৈশাখে পান্তা খাই না যাদের সামর্থ্য আছে তারা নতুন পোশাক পরে। বাংলা নববর্ষ রচনা পরবর্তী ধাপ👇
গ্রামে গঞ্জের ব্যবসায়ীরা বছরে শুরুর দিনে অর্থাৎ নববর্ষের দিন তাদের পুরনো হিসাব-নিকাশ শেষ করে নতুন খাতা খুলেন এর উপলক্ষে তারা পুরাতন খদ্দেরকে আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি মুখ করান। বহুৎ আগের প্রাচীন কাল থেকে এ নিয়মটি ঠিক একই ভাবেই পালিত করা হয়ে আসছে।
নববর্ষের প্রভাবঃ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নববর্ষ উৎসবের আনন্দ কর রোমাঞ্চকর মুহূর্ত দিয়ে আসে। নববর্ষের দিন সকল প্রকার স্কুল প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে এবং পারিবারিকভাবে সবাই বিশেষ বিশেষ খাবারের আয়োজন করে থাকে। পরিবার আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব সবাইকে আমন্ত্রিত করে তাদের বাসায় গিয়ে আনন্দ করা হয় এক কথায় নববর্ষ দিনে চারিদিক আনন্দিত হয়ে মেতে উঠে সবকিছু যেন আনন্দের ছোঁয়া লেগে থাকে। অতীতে সব দুঃখ বেদনা সব ভুলে গিয়ে নববর্ষের দিন সবাই নতুন বছরের ভালো স্বপ্ন আশা নিয়ে শুরু করে। নববর্ষ বাংলাদেশের মানুষদের এগিয়ে চলার প্রেরণা যোগায় আমাদের জীবন নববর্ষের গুরুত্ব গভীর ও ব্যাপক। বাংলা নববর্ষ রচনা পরবর্তী পয়েন্ট👇
নববর্ষের তাৎপর্যঃআমরা নববর্ষের সামাজিক ও সংস্কৃতি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনবাদী ও কল্যাণময়ী রূপটিকে বারবার খুঁজে পাই। এবং আমরা বারবারই প্রত্যক্ষ করি আমাদের ঐতিহ্য সংস্কৃতিক চেতনাকে। নববর্ষ উদযাপনে আনন্দের বিস্তার আছে কিন্তু কখনো তা পরিমিতি বোধকে জড়িয়ে যায় না বা মিশে যায় না। সেজন্য বাংলা নববর্ষ বাঙালি সারা বছরের আনন্দের প্রহর বা ভান্ডার। বাংলা নববর্ষ রচনা পরবর্তী পয়েন্ট👇
উপসংহারঃ নববর্ষ প্রথম দিনটি আসে খুবই আনন্দে ও নিজেকে চিনিয়ে সবাইকে জানিয়ে আমাদের জীবনের সকল বেদনা ও নতুন আশা নিয়ে দিনটি আসে এবং অনেকের নতুন আশা ও নতুন জীবনের পরিবর্তন নিয়ে আসেন নববর্ষ। পুরাতন কে সমাপ্ত করে ফেলে নতুন হালখাতার প্রবর্তন করে বাংলা নববর্ষ। এবং মানুষের গড়ে তোলে মধুর সম্পর্কের বন্ধন সেজন্য বাংলা নববর্ষ প্রত্যেকটি বাঙ্গালীদের এবং আমাদের জীবনের আনন্দ ও গৌরবের কারণ।
মতামতঃ আপনি আমাদের পোস্টের বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা গুলোর মধ্য (বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা class 3, বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 4,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 6,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা ক্লাস 7,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা jsc, ,বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা pdf,) 👈 এ বিষয়গুলো পেয়ে যাবেন
এবং বাংলা নববর্ষ রচনা মধ্যে ( বাংলা নববর্ষ প্রবন্ধ রচনা বাংলা নববর্ষ রচনা সহজ,বাংলা নববর্ষ রচনা jsc,বাংলা নববর্ষ রচনা class 3বাংলা নববর্ষ রচনা class 4,বাংলা নববর্ষ রচনা ৫ম শ্রেণী,বাংলা নববর্ষ রচনা class 6,বাংলা নববর্ষ রচনা class 10,বাংলা নববর্ষ রচনা ২০ পয়েন্ট,বাংলা নববর্ষ রচনা ২৫ পয়েন্ট,বাংলা নববর্ষ রচনা ১০০০ শব্দের) এই সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো পেয়ে যাবেন এবং সূচিপত্র থেকে আপনার ইচ্ছা মতন একটি রচনা বেছে নিয়ে পড়ুন।
Tags:
এডুকেশনাল ট্রিক্সস