রচনা লেখার নিয়ম - পড়া মনে রাখার উপায়

আপনারা যদি রচনা লেখার নিয়ম ও প্রতিবেদন লেখার নিয়ম আরো অনেক কিছু নিয়মকানুন জানতে চান তাহলে আপনারা একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। আপনি যদি রচনা লেখার নিয়ম পড়া মনে রাখার নিয়ম এইসব সংশ্লিষ্ট অনেক কিছু জানতে চান তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছে।রচনা লেখার নিয়ম বিস্তারিত



আপনি চাইলে আমাদের সূচিপত্র দেখে আপনার পছন্দ মত যে কোন টপিক বেছে নিয়েপড়তে পারেন আপনার উদ্দেশ্য যদি আজকের আমাদের টাইটেল ও সূচিপত্রতে দেয়া বিষয়বস্তুগুলো হয় তাহলে আপনি আজকে সঠিক জায়গায় এসেছেন।আপনি আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে অনেক কিছু বিষয় জানতে পারবেন এবং আপনি সূচিপত্র দেখে আপনার পছন্দ অনুসারে যেটি আপনি খুজছেন সেটি পড়ে নিতে পারেন

রচনা লেখার নিয়ম

রচনা লেখার নিয়ম: রচনা লেখার কথা বললে নির্দিষ্ট একটি কথা আপনার মাথায় এসে কড়া নাড়বে রচনার মান ১৪ বা 20 কিন্তু পরীক্ষায় এটি লেখা শেষ করতে হাতে সময় থাকবে খুবই কম।তাহলেকত পৃষ্ঠা লিখলে রচনা থেকে ভালো মার্ক পাওয়া সম্ভব। রচনা লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

কি কি রচনা লেখার নিয়ম মেনে লিখলে। আসলে আমরা শুরুতেই ভুলভাল চিন্তা করি আসলে ভালো মার্ক লেখার পৃষ্ঠা দেখে নয় আপনার লেখার রচনা লেখার নিয়ম ও কোয়ালিটির উপর নির্ভর করবে আপনি একটি রচনাকে যত সুন্দর ভাবে রচনা লেখার নিয়ম মেনে উপস্থাপন করতে পারবেন মার্ক কিন্তু আপনি তেমনভাবেই পাবেন। রচনা লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

ভালো মার্ক আসে আপনার লিখার কোয়ালিটির উপরে এবং রচনা লেখার নিয়ম এর উপর। আমরা মনে করি প্রথম ও শেষে ভালো করে লিখলে হবে শিক্ষক কি আর সবকিছু ভালোভাবে দেখে পড়বে এই কথা চিন্তা করে আমরা পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখেই চলে রচনা লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

যাই আসলে লিখার কোয়ালিটি ও রচনা লেখার নিয়ম ভালো না হলে কখনো রচনায় ভালো মাপ পাওয়া যায় না ভালো স্টুডেন্টরাও এ প্লাস পায় এর কারণ হচ্ছে তার লেখার কোয়ালিটি ও রচনা লেখার নিয়ম ভালো এবং রচনাটি লেখার কোয়ালিটির জন্য রচনা লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রীরা রচনায় ভালো মার্ক না পাওয়ার কারণ হচ্ছে তার লেখার কোয়ালিটি খারাপ লেখার কোয়ালিটি ভালো না হওয়ার জন্য রচনা লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

এবং রচনা লেখার নিয়ম না জানার জন্য রচনা বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রীরা এবং লেখার কোয়ালিটি না জানার জন্য প্রথমত না জানা তো আছেই এবং দ্বিতীয়ত হল কোন প্রকার ধারণা না নিয়ে ও রচনা লেখার নিয়ম না জেনে লেখা মুখস্ত করে আর যাই হোক রচনা তো আর লেখা যায় না। রচনা লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

তাই সঠিক রচনা লেখার নিয়ম অনুসরণ করে আগে থেকে যারা বাসায় রচনা লেখার প্রস্তুতি নেয় তারা শুধুমাত্র প্রবন্ধ রচনা ২০ এর মধ্যে ১৯ পায় আমাদেরকেও ওই তাদের মতন একই কাজই করতে হবে রচনা লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

যদি আমরা রচনায় ভালো মার্ক তুলতে চাই। তাহলে কথা না বাড়িয়ে এসে নিয়ম গুলো সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক যা শিক্ষকের চোখে একটি আদর্শ রচনা হয়ে উঠতে সাহায্য করবে রচনা লেখার নিয়ম সহ রচনা লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

প্রথম কথা হল প্রবন্ধ রচনা আমরা তিনটি অংশ ভাগ করতে পারিঃ

১। ভূমিকা বা সূচনা
২। মূল বক্তব্য
৩। উপসংহার

মূল বক্তব্যঃমূল বক্তব্য গুলোকে ছোট ছোট করে ভাগ করে নিয়ে সেগুলো উপশিরোনাম ও কোটেশন নির্ধারণ করতে হবে। আপনাদের মনে হতে পারে কোটেশন দেবো কিনা দিব না কোটেশন বা প্যারা লেখার সৌন্দর্য বাড়ায় ও লেখাকে অনেক অ্যাট্রাক্টিভ করে তুলে। হবে এবং প্রশ্ন থেকে যায় কয়টি প্যারা লিখতে হবে।

ফাঁকা ফাঁকা করে ১০ থেকে ১২ টি প্যারা লিখলে যথেষ্ট যদি আপনার লেখা কোয়ালিটি ভালো থাকে। শুরুতে যদি একটি উক্তি দিয়ে লেখা শুরু করা যায় তাহলে অনেক ভালো হয়। তবে বিষয়বস্তুর সাথে সামাজিক কোনো উক্তি মুখস্ত থাকলে শুধুমাত্র দিতে হবে নিজে বানিয়ে বানিয়ে কোন উক্তি ব্যবহার করা যাবে না যদি ভালো মার্ক পেতে চান।

আর অবশ্যই লেখকের নাম উল্লেখ করতে হবে এবং এর মধ্যে ইংরেজি উক্তি কোন মতে ব্যবহার করা যাবেনা। এবং রচনা লেখার সময় অনেকগুলো রচনা দেয়া থাকে। যেহেতু চার থেকে পাঁচটা রচনার মধ্যে আমরা বাছাই করার সুযোগ পাই তো এমন একটি রচনা বাছাই করতে হবে যে রচনাটি তথ্য নির্ভর ও যুক্তি নিষ্ঠ।

যেমন মনে করুন বর্ষাকাল রচনা এই জায়গায় যদি বিজ্ঞানের জয়যাত্রা কম্পিউটার বা কৃষি ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বা শিল্প যেমন বস্ত্র শিল্প পার্ট শিল্প এই ধরনের রচনা লিখতাম তাহলে মুখস্ত তথ্য লেখার কিছু সুযোগ থাকত আর এই জন্য তথ্য ভিত্তিক রচনাটা বাছাই করতে হবে এতে করে বিষয়বস্তু সম্পর্কে

পরিষ্কার ধারণা নেওয়া যাবে যা ধারাবাহিকতা বজায় রেখে লিখতে সাহায্য করবে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাহলে আর একই কথা পুনরাবৃত্তি করে লিখতে হবে না রচনা ক্ষেত্রে আরো গুরুত্বপূর্ণ একটি পয়েন্ট হলো সাধু জলিত মিশ্রিত করে লেখা যাবেন এবং ভাষাটা সহজ সরল এবং প্রাঞ্জলি রাখতে হবে।

শুরুতে রচনার নামটি বড় করে লিখতে হবে সেটা নীল কালি দিয়েও লেখা যেতে পারে তবে কি দরকার পরীক্ষায় এক সেকেন্ডও অনেক গুরুত্বপূর্ণ এমন তো আর নয় যে নীল কালির জন্য অতিরিক্ত নম্বর যোগ হবে এ জন্য কালো কালি দিয়ে লেখা যেতে পারে এরপর ভূমিকার শুরুতে উদ্ধৃতি মুখস্ত থাকলে দিতে হবে না থাকলে দেওয়ার দরকার নেই তবে ভূমিকা সূচনা এই কথাগুলোর পরিবর্তে আমরা প্রথম কথা বা পারম্ভিক এই শব্দগুলো লিখতে পারি

আবার উপসংহারের পরিবর্তে লিখতে পারি সব শেষ কথা বা পরিশেষে কারণ একটু ব্যতিক্রম চোখে পড়ে খুব তাড়াতাড়ি যাইহোক মোট কথা হল ভুমিকা আবার সূচনায় থাকে বিষয়বস্তু সম্পর্কে আভাস মূল বক্তব্যে থাকে বিষয়বস্তুর বিশ্লেষণ আর উপসংহারে থাকে সিদ্ধান্ত মূলক ও সমাপ্তি সূচক বক্তব্য

সবশেষে বলতে চাই বানানের প্রতি যত্নশীল হতে হবে আর রচনা লেখার জন্য বরাদ্দকৃত সময় রাখতে হবে ২৫ মিনিট তাহলে একটি আদর্শ রচনা লেখার ক্ষেত্রে পুরোপুরি প্রচেষ্টা দেওয়া সম্ভব হবে।রচনা লেখার নিয়ম আলোচনা করলাম।

আরো পড়ুন: বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা - বাংলা নববর্ষ রচনা

নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

নিজস্ব ও তদন্ত প্রতিবেদন লিখতে কি কি নিয়ম অনুসরণ করে লিখতে হয় সেই বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক প্রথমত সংবাদপত্রের প্রকাশের জন্য প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে শেষে বক্সে যে আমরা বিষয়গুলো উল্লেখ করি ঠিক সেগুলোই নিজস্ব প্রতিবেদন লেখার শুরুতে উল্লেখ করতে হবে। নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

অর্থাৎ প্রতিবেদকের নাম প্রতিবেদনের শিরোনাম প্রতিবেদন তৈরির সময় তারিখ এবং প্রতিবেদকের ঠিকানা এরপর যেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে আমাদের সব ধরনের প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে লিখতে হয় সেটি হল টাইটেল বা নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

শিরোনাম সংক্ষিপ্ত আকার এবং আকর্ষণীয়ভাবে এবং লেখার ফ্রন্ট হবে তুলনামূলক আমরা যেভাবে প্রতিবেদনটা লিখব তার চাইতে একটু বড় করে এবং নিচে আন্ডারলাইনও করা যেতে পারে এখন আমরা মূল প্রতিবেদনটা লেখা শুরুতেই লিখব নিজস্ব প্রতিবেদক বা এই শব্দটা ছাড়া আমরা লিখতে পারি জেলা প্রতিবেদক বাই স্টাফ রিপোর্টার বা প্রতিবেদকের নামও এখানে লেখা যাবে নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

আর এরপর লিখতে হবে পত্রিকা অফিস সেখানে অবস্থিত সেই জায়গার নাম আর এই দুটি বিষয়ে লেখার সময় অবশ্যই আমাদেরকে একটু ছোট করে লিখতে হবে অর্থাৎ লেখার ফ্রন্ট হবে আমরা তুলনামূলক যেভাবে নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

প্রতিবেদনটা লিখব তার চাইতে একটু ছোট করে ঠিক যেরকমটা আমরা পত্রিকা পড়ার সময় দেখি যে শিরোনামের পর মূল প্রতিবেদনে শুরুতে ছোট করে দেওয়া থাকে। নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

পরীক্ষার খাতায় লেখার সময় আমাদেরকে একই পদ্ধতি অনুসরণ করেই লিখতে হবে। নিজস্ব প্রতিবেদন বা তদন্ত প্রতিবেদন সাধারণত কোন পত্রিকা অফিসের অধীনে কর্মরত কোন সাংবাদিক সমাজের নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

বিভিন্ন সমস্যা ক্ষয়ক্ষতি দুর্ঘটনা অগ্নিকাণ্ড ইত্যাদির কারণ অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন তৈরি করে থাকেন তাই প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু যদি হয় জনগণের কোন ভোগান্তি বা সামাজিক কোনো ক্ষয়ক্ষতি নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

তাহলে এর কারণ এবং সমাধান খুবই স্পষ্ট ভাবে প্রতিবেদনে উল্লেখ করতে হবে এবং 10 নম্বরের জন্য পরীক্ষার খাতায় একটি প্রতিবেদন আড়াই থেকে ৩ পৃষ্ঠা লিখতে হবে আর লেখার ভাষায় যাতে বোধগমতা থাকে নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে কেননা সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের উদ্দেশ্যে যখন আমরা একটি প্রতিবেদন তৈরি করে লিখি তখন প্রতিবেদনের ভাষা সহজ এবং গ্রহণযোগ্য হবে সেদিক খেয়াল রেখেই প্রতিবেদন তৈরি করে লেখা শেখা উচিত। নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇



আর লেখার বিষয় বলতে গেলে এমন ভাবে লিখতে হবে যদি দুই লাইনের মাঝখানে একটু অক্ষর লেখা যায়। তাহলে আমরা একটি নিজস্ব প্রতিবেদন আর তদন্ত প্রতিবেদন লেখার শুরুতেই এই বিষয়গুলো সম্পূর্ণভাবে লিখব নিজস্ব প্রতিবেদন জন্য লেখার নিয়ম - তদন্ত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇


এবং পুরো প্রতিবেদন লেখা শেষে প্রতিবেদকের স্বাক্ষর অবশ্যই দিতে হবে আশা করছি সঠিক পদ্ধতিতে একটি নিজস্ব প্রতিবেদন বা তদন্ত প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে আমাদের আর্টিকেলটির ভূমিকা অনেক বেশি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

আরো পড়ুন: শ্রমের মর্যাদা রচনা - স্বদেশ প্রেম রচনা

অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

আজকের আর্টিকেলটিতে দেখানো হবে প্রতিবেদন লেখার নিয়ম। প্রতিবেদন নির্দিষ্ট কোন শ্রেণীবিভাগ নেই বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে প্রতিবেদন নানা রকম হতে পারে অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

প্রতিবেদনকে সাধারণত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায় এক সংবাদ প্রতিবেদন ২ তদন্ত প্রতিবেদন এবং তিন সাধারণ অফিসিয়াল প্রতিবেদন অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

আজকের এই আর্টিকেল এ আপনাদেরকে দেখানো হবে সাধারণ অফিসিয়াল প্রতিবেদন স্কুল বা কলেজের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

একটি অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার কৌশলে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান তার অফিসিয়াল জাতীয় দিবস বা কোম্পানির কোন সমস্যার বিবরণ কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণ করে অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

থাকেন এজন্য তিনি কাউকে প্রতিবেদন লেখার দায়িত্ব দিয়ে থাকেন তো বন্ধুরা চলুন আমরা কথা না বাড়িয়ে বলা যাক কিভাবে একটি অফিসিয়াল প্রতিবেদন লিখতে হয় অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇

বন্ধুরা আপনারা মনে মনে ধরে নিন অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

বরাবর প্রধান কর্তৃপক্ষ গাবতলী পাইলট কোম্পানি বগুড়া এখানে বরাবর প্রধান কর্তৃপক্ষ এবং আপনি যে কোম্পানিতে চাকরি করেন মানে যে অফিশিয়াল কোম্পানিতে সেই কোম্পানির নাম কিন্তু সেটা মনে রাখতে হবে বরাবর প্রধান কর্তৃপক্ষের অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇


নিচে তারপর বিষয়ে একটি দিবেন আপনি যে বিষয়ে অফিসের প্রতিবেদনটি লিখবেন সে বিষয়ের মূল যে ধারণা আছে সেটি দিবেন দেয়ার পর অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম নিচে পরবর্তী ধাপ👇


আপনার মূল বক্তব্যটি লিখবেন মূল বক্তব্যটি লেখার পর সর্বশেষে আপনি ইতি আপনার ক্লায়েন্ট আপনি যে পোস্টে চাকরি করেন সেই পোষ্টের নাম দিয়ে দিবেন। এভাবে একটি অফিসিয়াল প্রতিবেদন লিখবেন।

সংবাদ প্রতিবেদন লেখার নমুনা

একইভাবেই সংবাদ প্রতিবেদন লেখার সময়ও আপনাদেরকে অবশ্যই সর্বপ্রথম বরাবর প্রধান শিক্ষক এবং আপনাদের স্কুলের নাম আপনি যে স্কুলে পড়েন সংবাদ প্রতিবেদন লেখার নমুনা নিচে👇

সে স্কুলের নাম দিতে হবে আর যদি আপনি কলেজে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে বরাবর শিক্ষক না বরাবর প্রধান অধ্যক দিতে হবে সংবাদ প্রতিবেদন লেখার নমুনা নিচে👇

এবং সেই কলেজের নাম দিতে হবে শেষের ঠিকানা অবশ্যই দিতে হবে তারপর আপনি যে বিষয়ে সংবাদ লিখবেন সে সংবাদ বিষয়বস্তুগুলো সেখানে লিখতে হবে সংবাদ প্রতিবেদন লেখার নমুনা নিচে👇

এবং আপনার মতামত যতটুকু আপনার যতটুকু দরকার সংবাদ প্রতিবেদন ততটুকু রাখবেন এবংশেষে যখন সংবাদ প্রতিবেদন লেখার নমুনা নিচে👇

আপনি সংবাদ প্রতিবেদনটি শেষ করবেন তখন এটি স্নেহের ছাত্র আপনার নাম দিয়ে প্রতিবেদন শেষ করবেন।সংবাদ প্রতিবেদন লেখার নমুনা সংবাদ প্রতিবেদন লেখার নমুনা☝
প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

আজকের আর্টিকেলটিতে দেখানো হবে প্রতিবেদন লেখার নিয়ম। প্রতিবেদন নির্দিষ্ট কোন শ্রেণীবিভাগ নেই বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে প্রতিবেদন নানা রকম হতে পারে প্রাতিষ্ঠানিক প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম👇

প্রতিবেদনকে সাধারণত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায় এক সংবাদ প্রতিবেদন ২ তদন্ত প্রতিবেদন এবং তিন সাধারণ প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন আজকের প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম👇

এই আর্টিকেল এ আপনাদেরকে দেখানো হবে সাধারণ প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন স্কুল বা কলেজের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম👇

একটি প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার কৌশলে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান তার প্রতিষ্ঠানের জাতীয় দিবস বা স্কুলের কোন সমস্যার বিবরণ কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণ করে থাকেন প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম👇

এজন্য তিনি কাউকে প্রতিবেদন লেখার দায়িত্ব দিয়ে থাকেন তো বন্ধুরা চলুন আমরা কথা না বাড়িয়ে বলা যাক কিভাবে একটি প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লিখতে হয় প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম👇

বন্ধুরা আপনারা মনে মনে ধরে নিন প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

বরাবর প্রধান শিক্ষক গাবতলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় গাবতলী বগুড়া এখানে বরাবর প্রধান শিক্ষক আমি যদি হাই স্কুলে পড়ি তখন প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম👇

আমি প্রধান শিক্ষক গাবতলী উচ্চ বিদ্যালয় বা আপনি আপনার যে স্কুলের নাম স্কুলের নাম দিতে পারেন আপনি যদি কলেজে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই প্রধান শিক্ষক না দিয়ে বরাবর অধ্যক্ষ সেই কলেজের নাম এবং শেষে ঠিকানাটা অবশ্যই দিতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম👇

তারপর একটি বিষয় লিখবেন লেখার পর আপনার যে একটু বক্তব্য সেটি লিখবেন এবং সেটি লিখা শেষে আপনি লিখবেন ইতি আপনার স্নেহের ছাত্র ..................আপনার নাম দিয়ে দিবেন।

পড়া মনে রাখার উপায়

পড়া মনে রাখার উপায় একবার পড়ে যদি সবার সে পড়াটা মনে থাকে তাহলে কত ভালো হতো না আজকের এই আর্টিকেলে এমন দুটি বিশেষ পড়া পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

মনে রাখার উপায় এর টেকনিক অবলম্বন করতে চলেছি যে টেকনিকের মাধ্যমে আপনাদের মাথার মধ্যে পড়া ঢুকলে আর ভুলবেন না পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

যা আপনার স্টাডি লাইফ কে একবারই চেঞ্জ করে দেবে এবং এবং আর এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি জানতে চলেছেন এমন দুটি সমস্যার কথা ও পড়া মনে রাখার উপায় এর কথা যার জন্য আপনাদের পড়া মনে থাকে না।পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇




তো আজকে আর্টিকেলে আমি এমন দুটি পড়া মনে রাখার উপায় এর টেকনিক আপনাদের সামনে বলতে যাচ্ছি যেটি আপনারা একবার বুঝে পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

ফেললে অনেকদিন পর্যন্ত পড়া মনে রাখতে পারবেন এবং যেকোন টপিক অনায়াসে মনে রাখতে পারবেন। তাহলে শুরু করা যাক আর্টিকেলের মূল বিস্তারিত আলোচনা :পড়া মনে রাখার উপায় পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

১। সর্বপ্রথম টপিক হচ্ছে আপনারা একটি বার ভেবে দেখুন আপনি যখন কোন মুভিকে দেখেন দুই থেকে তিন ঘন্টা মুভি হতে পারে অথবা সাধারণভাবে ধরে নিন যে আপনি কোন সেলিব্রিটি সাথে দেখা করেছেন। পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

তো আপনারা একটা জিনিস ভেবে দেখেন তখন সেই দিনগুলি আপনাদের সারা জীবন মনে থাকবে। যখন আপনারা একটি মুভি দেখেন একটি মুভি দুই থেকে তিন ঘন্টা হতে পারে সেই মুভিটি কিন্তু একবার দেখার পরেই পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

আপনাদের মনে থেকে যাই এবং কেউ যদি আপনাকে জিজ্ঞাসা করে সে মুভি সম্পর্কে আপনি কিন্তু অনায়াসে সেই মুভিটির গল্প হিসেবে অন্যজনকে শোনাতে পারেন এবং সেটি আর ভুলেন না। পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

২। তো একজন সুন্দর ব্যক্তিকে আপনারা যদি দেখেন সেটিও সারা জীবন মনে থাকে। তো একটা জিনিস খেয়াল করে দেখুন আপনাদের মস্তিষ্ক আপনাদেরকে বোকা বানাচ্ছে আপনি যেটা মনে রাখতে চাচ্ছেন এবং সেটি ভুলে যাচ্ছেন। পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

আর যে জিনিসটি আপনার মস্তিষ্কে ভালো লাগছে ভালো লাগছে সেই জিনিসটি সারা জীবন মনে রাখছে। তো একবার ভেবে দেখুন এই ব্যাপারটি পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

মুভি বা অন্য ক্ষেত্রেগুলোতে যেগুলো হয় সেটা যদি আপনার পড়ার প্রতি হত যে একটি টপিক দেখলে বা জানলে সেটি আর কোনদিনও ভুলবেন না তাহলে কেমন হতো নিশ্চয়ই অনেক ভালো হত।পড়া মনে রাখার উপায়। পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

৩। যদি আপনি একবার কোন টপিকে পড়ে কোন সাল কোন কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের ফর্মুলা কে পড়ে যদি সারা জীবন সেটিকে মনে রাখতে পারতেন তাহলে কেমন হতো তো আগে যে এক্সাম্পল গুলি আমরা জানলাম সেখানে এই বিষয়টি একেবারেই পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

পরিষ্কার যে যে জিনিস গুলিকে আমাদের ভালো লাগে বা যে জিনিসগুলোকে আমাদের ব্রেন মেনে নিচ্ছে যেগুলি ভালো জিনিস এগুলোতে কিছু স্পেশাল রয়েছে এগুলি ইন্টারেস্টটেড রয়েছে সেই জিনিসগুলি আমাদের সারাজীবন মনে থেকে যায় পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

অর্থাৎ মোট কথা হলো ইন্টারেস্ট অর্থাৎ যে কাজে আমাদের ব্রেনের ইন্টারেস্ট রয়েছে সেই কাজকে আমাদের ব্রেন সারা জীবন মনে রাখে ইনস্ট্যান্টলি পার্মানেন্ট স্টোরেজে স্টোর করে নেয়। তো প্রথম যে পয়েন্টটি আমরা বুঝলাম সেটি হল ইন্টারেস্ট ।পড়া মনে রাখার উপায় পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

৪। যদি আপনি পড়াশোনা করেন কিন্তু ইন্টারেস্ট নেই। যদি আপনি কোন কাজ করেন কিন্তু ইন্টারেস্ট নেই আপনি জোর করে করছেন কারণ বাড়ির লোক পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

করতে বলেছে ফেল হয়ে যাব তো ইন্টারেস্ট নেই কিন্তু তবুও যদি আপনি সেই কাজকে করেন বা পড়াশোনা করেন তো জেনে রাখুন যে একবার নয় দশ বারো নয় ১০০ বার পড়া মনে রাখার উপায় জেনেও সেই পড়া আপনার মনে থাকবে না। পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

ডোন্ট মাইন্ড এরই পরিবর্তে যদি কোন মেয়ে আপনাকে তার ফোন নম্বর দেয় বা আপনার বন্ধু যদি আপনাকে কোন সিক্রেট কথা বলে দেয় তো এই সিচুয়েশনে আপনার ব্রেন ফুল পাওয়ার মডে চলে আসে নাম্বারই হোক বা বন্ধুর পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

সেই সিক্রেট হোক না কেন যেমন করেই হোক আপনার ব্রেন সেটিকে মনে রেখে দেবে প্রেম থাকুক বা না থাকুক ও লিখার কাগজ থাকুক বা না থাকুক তাও আপনার ব্রেন সেটি কে ভালোভাবে মনে রেখে দিবে জাস্ট একটা এক্সাম্পল দিলাম আপনাদের। পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

আর এটি যে শুধু ছেলেদের ক্ষেত্রে সেটিও না এটি সবার ক্ষেত্রেই। পড়া মনে রাখার উপায় আরো নিচে-ঃ

৫। কোন বিয়ে বাড়িতে বা কোন ফাংশানে যদি কেউ তার হেয়ার স্টাইল কে অ্যাপ্রসিয়েট করে দেয় তো এক্ষেত্রে তারা এই ঘটনাটি লং টাইমে মনে থাকে কারণ এপ্রুসিয়েশন সবাইকেই ভালো লাগে জাস্ট এক্সাম্পল দিলাম তো ব্রেনের যে বিষয় ইন্টারেস্ট থাকে এবং ব্রেনকে যে জিনিস ভালো লাগে সেই জিনিসগুলো আমরা খুব তাড়াতাড়ি মনে রাখতে পারি পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

এবং বহুদিন পর্যন্ত সেই জিনিস মনে থাকে আর আপনার পড়া মনে রাখার উপায় এর সবথেকে বড় প্রথম কারণ হলো এই ইন্টারেস্ট তো প্রথম প্রবলেম থেকে আমরা জেনে নিলাম যে অন্যান্য ইন্টারেস্টেড জিনিস গুলির মতোই পড়াশোনাকেও ইন্টারেস্টেড বানাতে হবে তাই না কিন্তু কিভাবে পড়াশোনা কে ইন্টারেস্টেড বানাবো।পড়া মনে রাখার উপায় আরো বিস্তারিত। পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

৬। দেখুন যেদিন আপনি আপনার লাইফের একটি গোলকে ডিসাইড করে নেবেন সেইদিন থেকে সেই গোলে পৌঁছানোর জন্য প্রতিটি জিনিসে আপনার ইন্টারেস্ট চলে আসবে আর পড়াশোনা ইন্টারেস্ট না থাকার এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কারণ ও পড়া মনে রাখার উপায় এটা একটি যে আমাদের লক্ষ্য বা টার্গেট ফিক্স থাকে না পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

এবং আমাদের কনফিডেন্স এর অভাব আমি লাইফে এটাই অ্যাচিভ করব আর আমি এটাই করেই ছাড়বো ডিসাইড করে নিন। যে আপনি পড়াশোনা করে ফিউচারে এই কাজটি করবেন। আর একবার ডিসাইড করার পর যখনই পড়তে বসবেন পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

নিজের সেই লক্ষ্য বা ড্রিমের ব্যাপারে ভাবুন যেটিকে কিনা আপনি পড়াশোনা করে এচিভ করবেন তারপর দেখুন তো যে পড়াশুনা ইন্টারেস্ট আসে কিনা।পড়া মনে রাখার উপায় আরো বিস্তারিত পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

৭। তারপর দেখবেন ঠিকই পড়াশোনায় ইন্টারেস্ট চলে আসবে তো ইন্টারেস্ট হচ্ছে মেইন পয়েন্ট পড়া মনে রাখার উপায় এর আর আর আরেকটি টপিক হচ্ছে আপনার পড়া মনে রাখার জন্য চেষ্টা থাকতে হবে আমরা সবাই জানি কষ্টের ফল মিষ্টি যদি আপনার চেষ্টা থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই সফল হতে পারবেন। পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

এবং আপনার যদি কোন কিছুর ওপর ইন্টারেস্ট থাকে এবং তার প্রতি যদি আপনার একটু চেষ্টা থাকে তাহলে সবই সম্ভব যেমনটা ভাবে আপনাদের সিনেমা মুভি ও পুরানো দিনের কথাগুলো মনে থাকে কারন সেগুলোর প্রতি আপনার ইন্টারেস্ট ছিল পড়া মনে রাখার উপায় পরবর্তী ধাপ নিচে👇

আমরা সবাই জানি একটি সিনেমা দেখলে আমরা অনেক ইন্টারেস্ট সহকারে দেখি তেমনিভাবে যদি আমরা পড়াশোনাটাকে ইন্টারেস্ট ভাবে করি ও আমাদের লক্ষ্য হিসেবে ভেবে নিই চেষ্টার মাধ্যমে তাহলে পড়া মনে রাখা আপনার কাছে সাধারণ যেকোন টপিকের মতন হয়ে যাবে এবং এভাবে আপনি আপনার লক্ষ্যকে বদলাতে পারেন।
নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম